মানব সময় ডেস্ক :
২৪ নভেম্বর দুপুরে ঝটিকা সফরে এসে তিনি আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যানের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রমের খোঁজখবর নেন। গত বছরের পুনঃ খননকৃত আলতাদিঘী, উদ্যানে নিরাপত্তা কর্মীদের জন্য দ্বিতল ডরমেটরি, অবজারভেশন টাওয়ার, সুভেনির সপ, পূনঃ খননের পর দিঘির পাড়ে রোপিত সৌন্দর্য বর্ধনকারী বাগান এবং শালবনের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং খোঁজখবর নেন। তিনি শালবন এবং জাতীয় উদ্যানের স্বার্থ রক্ষার জন্য স্থানীয় জনসাধারণের সক্রিয় ভূমিকার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন। জাতীয় উদ্যান পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন -সিএফ সুবেদার ইসলাম, ডিএফও রফিকুজ্জামান শাহ, এসিএফ মেহেদিজ্জামান পাইকবান্দা রেঞ্জ কর্মকর্তা ফারহাদ জাহান লিটন,রাজশাহী সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন, ধামইরহাট বিট কর্মকর্তা আনিসুর রহমান,এবং উন্নয়ন কাজের দায়িত্বে নিয়োজিত এ্যকুমেন আরকিটেক্টস এন্ড প্লানার্স লিমিটেড এর ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান। উল্লেখ্য – আলতাদিঘী ও শালবন কে কেন্দ্র করে ৬৬২ হেক্টর জমি নিয়ে ২০১১ সালে সরকার “আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান” ঘোষণা করে। প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যানে বন্যপ্রাণী ও জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় সরকারি ব্যবস্থার পাশাপাশি স্থানীয়দের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।