শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ফিলিস্তিনের পক্ষে বাগেরহাট জেলা ফোরাম,চট্টগ্রাম’র উদ্যোগে ইসরাইলের বিরুদ্ধে র‍্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত: দঃ হালিশহর ফুটবল একাডেমির উপ- কমিটি গঠন: চেয়ারম্যান রাসেল, টিম ম্যানেজার বাবলা মেয়র ডা. শাহাদাতের অর্জন: বন্দর থেকে ১০০ কোটি টাকা পেল চসিক বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ফ্রিডম ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং নির্ণয় কর্মসূচি শুধু শেখ হাসিনা নহে সব লীগেই লুটপাটের সাথে জড়িত: ইপিজেডে থানা ৩৯ প্রশাসনিক ওয়ার্ড এর ঈদ পূণর্মিলনী অনুষ্ঠানে শাহজাহান চৌধুরী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩৯ নং ওয়ার্ড ইপিজেড থানার আয়োজনে ঈদ পূণর্মিলনী অনুষ্ঠানে গণসংযোগ পক্ষ শুরুর ঘোষণা : বাগেরহাট জেলা ফোরাম- চট্টগ্রাম’র আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন বৃটেনের কার্ডিফে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা, ফিলিস্তিনে ইসরালি গণহত্যার প্রতিবাদ দক্ষিণ হালিশহর উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোখতার আহম্মেদ এর শেষ কর্ম দিবস উপলক্ষে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান: জেলা প্রশাসক জনাব ফরিদা খানম কোরিয়ান ইপিজেড (KEPZ) কর্তৃপক্ষের নিকট ২৪৮৩ (দুই হাজার চারশত তিরাশি) একর জমির দলিল হস্তান্ত করেন:

সালমান শাহের মৃত্যু : মামা কুমকুমের জবানবন্দি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭, ১২.৩২ পিএম
  • ৬৬৪ বার পঠিত
ফাইল ছবি

চিত্রনায়ক সালমান শাহের অপমৃত্যুর মামলা আদালতে সাক্ষী হিসেবে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন তার মামা আলমগীর কুমকুম। রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম নুর নবীর আদালতে তিনি এই জবানবন্দি দেন।

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, তার ভাগিনা সালমান শাহের মৃত্যুর আগের রাতে তার সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার বিষয়ে ফোনে আলাপ হয়। তিনি ঢাকায় এসে সব সমস্যার সমাধান করবেন বলে সালমান শাহকে আশ্বাস দিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মারা যান চিত্রনায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ শাহরিয়ার ইমন ওরফে সালমান শাহ। ওই সময় এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা করেন তার বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী।

পরে ১৯৯৭ সালের ২৪ জুলাই ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ করে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত করার আবেদন জানান তিনি। অপমৃত্যুর মামলার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের বিষয়টি একসঙ্গে তদন্ত করতে সিআইডিকে নির্দেশ দেন আদালত। সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনাটি তদন্ত করে ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় সিআইডি।

চূড়ান্ত প্রতিবেদনে সালমান শাহর মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে উল্লেখ করা হয়। ২৫ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে ওই চূড়ান্ত প্রতিবেদন গৃহীত হয়। সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তার বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী রিভিশন মামলা করেন।

২০০৩ সালের ১৯ মে মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠান আদালত। এরপর প্রায় ১২ বছর মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে ছিল।

২০১৪ সালের ৩ আগস্ট ঢাকার সিএমএম আদালতের বিচারক বিকাশ কুমার সাহার কাছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের প্রতিবেদন দাখিল করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক। এ প্রতিবেদনে সালমান শাহর মৃত্যুকে অপমৃত্যু হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর ছেলের মৃত্যুতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেন এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন বলে আবেদন করেন।

২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নীলা চৌধুরী ঢাকা মহানগর হাকিম জাহাঙ্গীর হোসেনের আদালতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের নারাজির আবেদন দাখিল করেন।

নারাজি আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ১১ জন তার ছেলে সালমান শাহর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। আদালত নারাজি আবেদনটি মঞ্জুর করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব) তদন্তভার প্রদান করেন।

মামলাটিতে র‌্যাবকে তদন্ত দেয়ার আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ গত বছরের ১৯ এপ্রিল মহানগর দায়রা জজ আদালতে একটি রিভিশন মামলা করেন।সর্বশেষ ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বিশেষ জজ-৬ এর বিচারক ইমরুল কায়েস রাষ্ট্রপক্ষের রিভিশনটি মঞ্জুর করেন এবং র‌্যাব মামলাটি আর তদন্ত করতে পারবে না বলে আদেশ দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2021 manobsomoy
Theme Developed BY ThemesBazar.Com