মানব সময় ডেস্ক :
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা: শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্ব নেয়ার পর দেখেছি দুর্নীতির সাগরে নিমজ্জিত সিটি কর্পোরেশন । সেখান থেকে একটি জায়গা বিপ্লব উদ্যানের দোকানগুলো হাত দিয়েছি সেখান ২৫ টি দোকান থেকে ১০/ ১২ কোটি টাকা লোপাট হয়ে গেছে। লোপাট কারা করেছে আপনারা সব জানেন। যে ব্যাপারটা নিয়ে আমি শংকিত গত ১০ বছরে ঐ দোকান গুলো থেকে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা আসার কথা সেখানে প্রতি বছরে ১ লক্ষ টাকা সিটি কর্পোরেশন পেত। কাজেই নিজের আখের গোছানের জন্য সিটি কর্পোরেশনকে দুর্নীতির সাগরে নিমজ্জিত করে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। আমি তাই বলেছি, ধৈর্য ধরেন, আমাকে কাজ করার সুযোগ দিন, আমি চাই এই সিটি কর্পোশেন স্বাবলম্বী হউক। কারণ যেদিন আমি সিটি কর্পোরেশনে গিয়েছি প্রায় সাড়ে ৪শ কোটি টাকা দেনা নিয়ে শুরু করেছি। সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ব্যয়ের প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়নে আড়াই হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এ প্রকল্পের প্রায় শতকোটি টাকার ২৫টি কাজ গণ খাতে ক্রয়বিধি না মেনে ঠিকাদারদের ভাগাভাগি করে দেয় সিটি করপোরেশন।আজ ১৩ নভেম্বর (বুধবার) সন্ধ্যা ৬ টায় নাসিমনভবনস্থ নগর বিএনপির কার্যালয়ে নগর যুবদলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।নগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর। মুস্তাকিম মাহমুদ ও মোঃ হাসান এর সঞ্চালনায়, উপস্থিত ছিলেন জিয়াউল হক মিন্টু, মোহাম্মদ জসিম, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মোহাম্মদ ইদ্রিস, মোহাম্মদ সেলিম, মোহাম্মদ ইসমাইল হুসাইন লেদু, মোঃ সোহেল, মোহাম্মদ, মোহাম্মদ রিদওয়ানুল হক, জাকির হোসেন, মোহাম্মদ সাদ্দামুল হক, মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ দেলোয়ার, শফিউল বশর সাজু, ইয়াকুব খান, মো রায়হান, মো মিজান মোঃ সাব্বির, রবিউল, মোহাম্মদ ফারুক, মোহাম্মদ মো খলিল, মো আলি, মোহাম্মদ জাবেদুল হক, জাহেদ, রাকিবুল হাসান, রহিম মিনু, রাজিব, রাজু আহমেদ।