ডেস্ক নিউজ || ০৮মে, চট্রগ্রাম
গত০২মে নগরীর সিইপিজেড বন্দর থানাধীন ৩৮নং ওয়ার্ডস্থ বাতামতলা এলাকার সন্নিকটে সড়কে চলার পথে ধাক্কা লাগার মতো তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ রাতে অনুমান সময় সাড়ে ৮টার দিকে ১২/১৫জন সন্ত্রাসী প্রকৃতির, কিশোর গ্যাংদলের সদস্য মুজিবুর রহমান (৩২),পলাশ মিয়া(২৫), নিজাম (৩০), শহীদুল ইসলাম (২৭), মোঃ আনহার(২৭),আল আমিন ভান্ডারী(৩৫)সহ স্বস্রসন্ত্রাসী গ্রুপ মিলে এলাকা নিরীহ-অসহায় যুবক মাসুদ রানা (১৯), মিনহাজ (২০), আমিনুর রশিদ নয়ন (১৮) কে বেধম প্রহার করে আহত করেছেন বলে বন্দর থানার মামলার সূত্রে জানা গেছে।
মামলার বাদী ওয়াশীল চৌধুরী পাড়া এলাকায় বাসিন্দা নূর উদ্দিন বাদশা ঘটনার ৩দিন পর বাদী হয়ে একই এলাকার আজিজিয়া স: স্কুলের পিছনে নেছার মিয়া
কলোনির ভাড়াটিয়া ৫জন কে চিহৃত করে একটা হত্যা মামলা নং ০৪/২০২৩ইং রুজু করেন। মামল দায়েরে পর তদন্ত অফিসার মোঃ মাসুদ রানা থানা পুলিশ টিম নিয়ে এজাহার নামীয় ২জন গত ৫মে আটক করে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন।আর বাকি আসামিদের বিরুদ্ধে আটক অভিযান চলমান রয়েছে বলে জানান। এদিকে এঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে আবার ও সংঘর্ষ এবং বিষয়টি নিয়ে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করাতে ওসির নির্দেশে ঘটনাস্থলের আশ-পাশে পুলিশ ফোর্স মোতায়েন রয়েছে। থানায় দায়ের কৃত এজাহার সূত্রে আরো জানা গেছে যে, বাদী নূর উদ্দিন বাদশা এর ০৪ নং মামলায় ১৪৩/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৫০৬ পেনাল কোড উল্লেখ করেছেন। তিনি আরো জানান যে, তাদের নিকট আত্মীয় স্বজনদের উল্লেখিত আসামিরা ধারালো অস্ত্র, লোহার রড, লাঠিসোঁটা ও অন্যান্য খারাপ বস্তু দিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করেছেন।
আহতরা সবাই চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভর্তি হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। ভিকটিম পরিবারের সদস্যরা সামাজিক ভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিতে উচ্চ প্রশাসনের মাধ্যমে আইনী সহায়তা সহ অভিযুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন।