শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষার মানোন্নয়নে কেয়া বৃত্তি সহায়ক ভূমিকা রাখছে” ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম এর অভিযান – বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ও সতর্ক আরোপ : পেশাদার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি বন্ধের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান সিইউজে’র : তজুমদ্দিনে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নার্সদের পদায়নের এক দফা দাবিতে চার ঘণ্টার কর্মবিরতি শারদীয় দুর্গাপূজা সুুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করা হবে -বললেন ফরিদা খানম, জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম : মানব সময় সাহিত্যে প্রকাশিত হলো কেয়া মণি’র লেখা “অভ্যস্ত পাথর” কবিতাটি অপরাজনীতি বিপক্ষে রুখে দাঁড়াতে ছাত্রদল প্রস্তুত রয়েছে – মতবিনিময় সভায় সাইফুল আলম মানব সময় সাহিত্যে প্রকাশিত হলো রীতা জেসমিন এর লেখা “গোধূলি’ তজুমদ্দিনে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন: বেনাপোল যানজট নিরসনে পোর্ট থানার নবাগত ওসি ও সার্জেন্টের ঝটিকা অভিযান

পঞ্চগড়ে স্ত্রীর বিরুদ্ধে এক স্বামীর অভিযোগ | manob somoy

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২, ১১.৫৮ এএম
  • ২৩৬ বার পঠিত

পঞ্চগড় প্রতিনিধি:

অভিযোগ সূত্রে জানা যায় পঞ্চগড় হাড়িভাসা ইউনিয়ন এর পাইকানি পাড়া গ্রামের মৃত সেরাজ উদ্দিন এর মেয়ে রুবিনার সাথে ১২ বছর পুর্বে পঞ্চগড় ধাক্কামারা ইউনিয়েনের টেংগনমারী গ্রামের মৃত রশিদ মিয়ার ছেলে মোঃ তোতা মিয়ার সাথে রুবিনার ঘটকের মাধ্যমে বিয়ে হয়।বিয়ের কিছুদিন পর তোতা মিয়া, জানতে পাড়ে রুবিনার পুর্বে আরো একটি বিয়ে হয়েছিল। রুবিনা ঢাকায় গার্মেন্টস এ কাজ করা কালিন বিভিন্ন সময় সুমন নামের এক ছেলের সাথে যৌন মিলনে আসক্ত থাকত এক সময় এলাকার মানুষের তাকে হাতে নাতে ধরে ফেলে এবং এলাকার লোকজন ওই ছেলে সুমন এর সাথে রুবিনার বিয়ে দেয়। এবং রুবিনা সুমনের সাথে ৪ বছর সংসার করে, পরে সেখান থেকেও রুবিনা পালিয়ে আসে,পঞ্চগড় তার বাবার বাড়ি হাড়িভাসা পাইকানি গ্রামে এসে দেখে তার বাবা মা কেওই বেচে নেই । কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর রুবিনার ঘটক এর মাধ্যেমে বিয়ে হয় তোতা মিয়ার সাথে তার সংসারে এসে ২ টি কন্যা সন্তান এর জন্ম হয়। একটির বয়স ১০ বছর অপরটির বয়স ৫ বছর। এমনতো অবস্থায় রুবিনা কারনে অকারনে স্বামী তোতা মিয়ার সাথে, দুর্ব্যবহার করতে থাকে। তোতা মিয়া তার কর্মস্থলে চলে গেলে রুবিনা বাড়িতে তালা দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে চলেযায়, । তোতা মিয়া বাড়িতে এসে প্রায় সময় রুবিনাকে বাসায় পেতনা। এমনকি কারেন্টের লোকজন বাড়িতে মিটার দেখতে এসে দেখতো গেটে তালা ঝুলানো। তারা মিটার দেখতে না পেরে আনুমানিক বিল লিখে যেত। একদিন রুবিনার স্বামী তোতা মিয়া জানতে পারে রুবিনা গোপনে মোবাইল ফোনে কার সাথে যেন কথা বলে। পরে তোতা মিয়া জানতে পারে রুবিনা তার পূর্বের স্বামীর সুমন এর সাথে গোপনে ফোন আলাপ করতো এই নিয়ে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে রুবিনা বলে তোর মত বুড়োর সংসার আমি করবো না। এরকম অমানুষিক নির্যাতন তোতা মিয়া দীর্ঘদিন ধরে সহ্য করে আসতো। গত রমজান ঈদের তৃতীয় দিন তোতা মিয়াকে না জানিয়ে সে চলে যায় তার উকিল বাপের বাড়ি তোতা মিয়া বাড়িতে এসে রুবিনাকে না পেয়ে অনেক খোঁজাখুঁজির পর পঞ্চগড় স্টেশন এলাকায় তার উকিল বাবার বাড়িতে গিয়ে পায়। সেখান থেকে তোতা মিয়া একটু রাগান্বিত হয়ে রুবিনার কাছ থেকে বাড়ির যাবি নিয়ে চলে আসে। ইতিমধ্যে রুবিনা তার উকিল বাপের কথা মত, উকিল বাপের বাড়ি থেকে চলে যায় হারিভাসা তার দুলাভাই এর বাড়িতে এদিকে তোতা মিয়া রুবিনার বাড়িতে ফেরার আশায় পথ চেয়ে বশেথাকে। কিন্তু রুবিনা আর বাসায় আসেনি। সে তার দুলাভাই এর বাড়িতে গিয়ে, মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তোতা মিয়ার সহকর্মী সাংবাদিক আছমা আক্তার আখি, এর সাথে জড়িয়ে কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা লিখে, হাড়িভাসা ইউনিয়ন পরিষদ ও সাংবাদিক আখি এর গ্রামের বাড়ি অমরখানা ইউনিয়ন পরিষদ বরাবরে একটি মিথ্যা লিখিত অভিযোগ করে। এবং অভিযোগটি বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় । এতে করে সাংবাদিক আছমা আক্তার আখি, ও তোতা মিয়ার চরম মানহানি হয় । পরে তারা দুজনেই বাধ্যহয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবরে মানহানি হওয়ার কারণে পাল্টা লিখিত অভিযোগ করেন। এবং তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধ কারির বিচারের মাধ্যমে শাস্তির দাবি জানান। এদিকে রুবিনা বিভিন্ন সময় এলাকার অসৎ প্রকৃতির দালাল দের সাথে কন্যা সন্তান দুটি তার দুলাভাই এর বাড়িতে রেখে রুবিনা তার খেয়ালখুশি মতো ঘুরে বেড়ায়। যা শুনলে মাথা হেট হয়ে যায়। এবং অনেক রাত করে সে বাসায় ফিরে রুবিনার ব্যাক্তিগত মোবাইল নাম্বারটি ফেসবুকে পোস্টকরে দেয় এবিসয়ে নানান জনের নানান কথা রুবির স্বামী তোতা মিয়ার কানে আসে সে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারচ্ছে না। এছাড়াও তোতা মিয়া তার শন্তানদের সাথে মোবাইলে কথাবলে বিধায় তোতা মিয়ার মোবাইল নাম্বারটি ব্যাকলিষ্টে রাখে। যাতেকরে তোতা মিয়া তার শন্তানদের সাথে কথা বলতে না পারে এবং শন্তানদের ভয়ভীতি দেখিয়ে তার বাবার বিরুদ্ধে ভুলভাল বালতে শিখায়। এবং ভুক্তভোগী বলছেন হাড়িভাসা এলাকার ক্ষমতাসীন দলের এক কুচক্রী ব্যক্তি এই দম্পতির দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কোমলমতি স্কুলপড়ুয়া কন্যা সন্তান দুটির পড়াশোনা নষ্ট করে তাদেরকে কষ্ট দিয়ে, তার স্বার্থ হাসিলের জন্য মেতে উঠেছ, ওই ব্যক্তি বর্তমান এলাকার তাড়াশ হিসাবে পরিচিত কয়েক বছরের ব্যবধানে সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2021 manobsomoy
Theme Developed BY ThemesBazar.Com