মোঃ ইসরাফিল (নাইম), নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভোলার চরফ্যাশনে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় একটি চক্ষু হাসপাতালসহ সাতটি ডায়াগনেস্টিক সেন্টার সিলগালা করেছেন উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ।
রোববার (২৯ মে) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আল – নোমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা হয়। এসময় তার সাথে ছিলেন চরফ্যাশন হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ নাহিদ হাসান, স্যানেটারি ইন্সপেক্টর নুরুল আমিন।
জানা যায়, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক সুপারভিশন ও মনিটরিং বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা মোতাবেক সারাদেশের ন্যায় চরফ্যাশনে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠা অনিবন্ধিত ডায়াগনেস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক, হাসপাতাল বন্ধে অভিযান শুরু করেছেন প্রশাসন।
অভিযানের প্রথমদিনে শশীভূষণ থানার আঞ্জুর হাট ডায়াগনেস্টিক সেন্টার, দুলারহাট থানার পপুলার ডায়াগনেস্টিক সেন্টার, দক্ষিণ আইচা থানার ফ্যাশন ডায়াগনেস্টিক সেন্টার ও জেনারেল ডায়াগনেস্টিক সেন্টার, চরফ্যাশন থানার আদর্শ ডায়াগনেস্টিক সেন্টার, আফিয়া ডায়াগনেস্টিক সেন্টার।
এছাড়া আরো চারটি ডায়াগনেস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়াধীন থাকায় সাময়িক কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এগুলো হলো- এস টি এস, প্যারাডাইস, ইকরা ও নাজমা ডায়াগনেস্টিক সেন্টার ও হাসপাতাল।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, ‘চরফ্যাশনে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় একটি চক্ষু হাসপাতালসহ সাতটি ডায়াগনেস্টিক সেন্টার সিলগালা করা হয়েছে। পরবর্তীতে এসব ডায়াগনস্টিক, ক্লিনিক এবং হাসপাতালের সার্বিক পরিবেশ ও সেবার মান বজায় আছে কিনা সে বিষয়ে অভিযান চালানো হবে।’।