বিশেষ প্রতিনিধি, নরসিংদী :
নরসিংদীর তিতাস গ্যাস অফিসে অবৈধ সংযোগ ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সেলস ম্যানেজার মাকসুদুর রহমানের বিরুদ্ধে। অভিযোগ , স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে বাণিজ্যিক ও আবাসিক অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ কাজে তাকে সহযোগিতা করছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট, যেখানে ড্রাইভার মানিক, অপারেশন স্টাফ জালাল উদ্দিন আহমেদ ও ক্যাশিয়ার মজিবর জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। অবৈধ সংযোগের বিস্তার ও ক্ষোভ
নরসিংদী তিতাস গ্যাসের অধীনে বর্তমানে হাজার হাজার অবৈধ সংযোগ বিদ্যমান। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, তিতাস গ্যাস কর্মীরা লোক দেখানো কিছু সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলেও তা পুনরায় চালু করা হয়। এই অবৈধ কার্যক্রমে তিতাস গ্যাস কর্মকর্তাদের একটি অংশ জড়িত বলে স্থানীয়দের দাবি।অবৈধ সংযোগের প্রতিবাদ করলে স্থানীয় প্রভাবশালী গোষ্ঠী হামলা চালায় বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। সম্প্রতি এমন একটি ঘটনায় কয়েকজন আহত হন। তিতাসের এই দুর্নীতি বন্ধ ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে সাধারণ মানুষ ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।সেলস ম্যানেজারের বক্তব্যঅভিযুক্ত সেলস ম্যানেজার মাকসুদুর রহমান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানান, “অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কাজ নিয়মিত করা হয়। কেউ যদি আমার নাম ব্যবহার করে অবৈধ কাজ করে, তাহলে আমাদের জানানোর অনুরোধ রইল।” সম্প্রতি স্বৈরাচারের ধূসর এবং বৈষম্য বিরোধীদের মধ্যে হাওয়া পাল্টা দেওয়া হয় ড্রাইভার মানিক জালাল উদ্দিন আহমেদ ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করছে তারা স্থানীয়দের সাথেও মার মুখি অবস্থান নেই । এ ব্যাপারে একাধিক ব্যক্তি জানান বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে এই সকল কর্মকর্তারা ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে কাজ করেছে এবং তারা ফেসিস্ট হাসিনার ধূসর । তাদেরকে নরসিংদী থেকে বিতাড়িত করা হোক তারা অবৈধ সংযোগ দিয়ে মাসোয়ারা বাণিজ্য করেন । তিতাস গ্যাসের একাধিক কর্মচারী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান মাকসুদুর রহমান এশিয়ার মুজিবর ড্রাইভার মানিক এক বিশাল সিন্ডিকেট তাদের ইশারায় চলে তিতাস গ্যাস কেউ কিছু বললে হামলা এবং হুমকি দেয় মানিক, জালাল উদ্দিন আহমেদ
স্থানীয়দের দাবি নরসিংদীর সাধারণ মানুষ ও ছাত্রনেতারা তিতাস গ্যাসের সিন্ডিকেট ভেঙে দোষীদের শাস্তি দাবি করেছেন। তাদের মতে, এই দুর্নীতি অবিলম্বে বন্ধ না হলে জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবে। নাম প্রকাশ্যে অনেক সুখ একাধিক ব্যক্তি জানান মাকসুদুর রহমানের বাড়ি মাধবদী নুরালাপুরে এই প্রভাব দেখিয়ে মাধবদীর বড় বড় শিল্পপতিদেরকে হয়রানি করেন এবং নিয়মিত তাদের কাছ থেকে বকরা আদায় করে বিল বকেয়া হলে মাকসুদুর রহমান ও তার ধূসরদেরকে টাকা দিতে হয় আরে সকল অবৈধ টাকা উঠান মুজিবর নামে এক কর্মকর্তা মজিবর বড় বড় শিল্প কারখানা বকেয়া বিল রাখার সুযোগ করে দেয় এবং নিয়মিত টাকা উঠায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র জনতা মাকসুদুর রহমান ও দুর্নীতিবাজ মুজিবরের অবসরের দাবি জানিয়েছেন তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ তিতাস গ্যাসের কর্মচারী কর্মকর্তাগণসরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। জনমতের চাপে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা তা এখন সময়ই বলে দেবে।