মানব সময় ডেস্ক :
গত বেশ কিছুদিন যাবত একটি কুচক্রি মহলের মদতে ঢাকার সাভারের কাউন্দিয়ার কৃতি সন্তান, সিআইডি মাদারীপুর জেলার পুলিশ পরিদর্শক মনজুর হোসেন কে নিয়ে বিভিন্ন, বানোয়াট, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ একটি অনলাইন পোর্টলে প্রচার করে আসছে।
তাহার আত্মীয় স্বজনের জমি,বাড়ির ছবি দিয়ে তাকে বিশাল সম্পত্তির মালিক বলে প্রচার করা হচ্ছে। তাহার বড় ভাইয়ের বিবাদীর বাড়ি ঘর দখল করতে চাওয়ার মনগড়া সংবাদ পরিবেশনসহ তাহার চাকুরির আগের ব্যাবসায় অর্জিত টাকায় করা বাড়ি ঘর কে তাহার অবৈধ উপার্জনের টাকায় বানানো বলে হেও করা হচ্ছে। তাহাকে সামাজিক ও পারিবারিক ভাবে হেও ও তার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ভিকটিম সাজিয়ে মনগড়া তথ্য পরিবেশন করছে। যাহা সাধারন মানুষের ফেসবুকে ম্যাসঞ্জারে পাঠিয়ে প্রচার করছে।এলাকাবাসী মনজুর হোসেন এর বিরুদ্ধে এ ধরনের মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা জানান । মনজুর হোসেন ১৯৯৯ সালে পড়া লেখার উদ্দেশ্য ঢাকা আসে। ঢাকার সাভার থানাধীন কাউন্দিয়া মধ্যপাড়া তার বড় ভাইয়ের কেনা বাড়িতে থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে ২০০২ সালে ঢাকা কলেজে গনিত বিভাগে অনার্সে ভর্তি হয়।২০০৫ সালে সে গনিত বিভাগে বিএসসি অনার্স ও ২০০৬ সালে একই বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। পড়ালেখার পাশাপাশি সে সহপাঠীদের সাথে তৎকালীন ল্যান্ড বিজনেস ও নিজে ডানিডার একটি প্রকল্পে চাকুরী সহ, বাসায় কোচিং শুরু করে।তিনি ছাত্র জীবনে দ্বীপ এলাকা কাউন্দিয়ার, শিক্ষা, বাল্য বিবাহ,স্যানিটেশন, দারিদ্রতা ইত্যাদি বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা নিরসণে সরকারের নজরে আনতে বিভিন্ন সভাসমাবেশ করে। মিডিয়ার মাধ্যমে সরকারের নজরে আসার চেষ্টা করছেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ এ্যাডভোকেসি সেন্টার নামক এনজি প্রকল্পের মাধ্যমে ও নিজে বিভিন্ন প্রকৃতিক দুর্যোগের সময় গরীব অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে ন।তার মেধা ও যোগ্যতা এবং সততার দরুন ছাত্র জীবন থেকে সর্বত্র সফলতা পায়। সে সময় নদী বেষ্টিত দ্বীপ কাউন্দিয়ায় জমির দাম কম থাকায় বেশ কিছু জমি জমা কিনে রাখে।২/৩টি টিনশেড বাড়ি কিনে রাখে।নিজের ব্যাবসায় অর্জিত টকায় ও পারিবারিক টাকায় সে দ্বিতল একটি বাড়ি করে।পড়াশোনা শেষে ২০১০ সালের জুনে সে পুলিশের এসআই পদে চাকুরীতে যোগদান করে।একবছর প্রশিক্ষণ শেষে ২০১১ সালের জুলাই মাসে চাকুরীতে যোগদান করে পুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে চাকুরী করে।১২/১৩ বছর সুনামের সাথে বিভিন্ন থানায় ও ইউনিটে চাকুরী কালীন সে তার দক্ষতার জন্য সে ব্যাপক সুনাম অর্জন করে।বহু আসামী গ্রেফতার সহ ব্যাপক আলামত উদ্ধার করে।চাকুরির পাশাপাশি সে ২০১৭-১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ক্রিমিনোলজি ও ক্রিমিনাল জাস্টিস বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।করোনা কালীন সময়ে তিনি নিজের জীবনের পরোয়া না করে বহু মানুষ কে স্বাস্থ্য ও খাদ্য সেবা দিয়েছেন।
।সর্বশেষ তিনি ২০২০ সালের জুন থেকে অদ্যাবধি সিআইডি, মাদারীপুর জেলার চাকুরী করে আসছেন।সেখানে তিনি সুনামের সাথে চাকুরী করে একাধিক মামলার রহস্য উৎঘাটন সহ বহু প্রতারক,ডাকাত,খুনি, চোর, গ্রেফতার করেন।
তার জীবনের সফলতায় ইর্শানিত হয়ে একটি কুচক্রী মহল দেশের একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে বানোয়াট, মনগড়া, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে অনলাইনে প্রচার চালাচ্ছে। যেহেতু মনজুর হোসেন একজন পুলিশ কর্মকর্তা তাই, সাধারন পাবলিক তার বিরুদ্ধে পরিবেশনকৃত তথ্য স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করে নিবে। তাই এই হলুদ সাংবাদিকরা প্রথমে রিপোর্ট ছরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে টাকা দাবী করে৷ তাদের চাহিদা মাফিক টাকা না দেওয়ায় ১ম পর্ব, ২য় পর্ব এভাবে একের পর এক মিথ্যা সংবাদ বানিয়ে Bangla affairs, ইউটিউব ও ফেসবুকে অনবরত প্রচার করে যাচ্ছে।এ ধরনের ঘৃন্ন কাজের সাথে যারা জড়িত তাদের উপযুক্ত শ্বাস্তি দাবী করছেন এ পুলিশ অফিসার মনজুর।