নিজস্ব প্রতিনিধি :
দ্বীপ জেলা ভোলার লালমোহন ও তজুমদ্দিনের রাজনীতি প্রতি হিসাংসা নিয়ে প্রতিদিন ঘটছে নতুন ঘটনা। পরিবেশ শান্তি থেকে অশান্তি করে তুলছেন ক্যাটার বাহিনীরা। লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ জিলানীর উপর সন্ত্রাসী হামলা।
আহত ব্যাক্তি জিলানী গতকাল সকাল রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্য রোয়ানা দেন সন্ধ্যা আনুমানিক সারে ছয়টা সদর ঘাট পৌঁছান লঞ্চ থেকে নেমে সিএনজি দিয়ে বনানী যাবার পথে ১০ থেকে ১২ জন এসে সিএনজির গতিপ্রতিরোধ করে কাতে নামিয়ে এলোপাতারি মারধর করেন।
জিলানী ডাক চিৎকার করেন সন্ত্রাসীদের ভয়ে প্রথমে কেউ এগীয়ে আসেন নাই। এক পর্যায় জিলানী অজ্ঞান হয়ে পরেন, “তখন তাকে সদর ঘাটের কিছু ব্যাক্তি উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল নিয়ে জান, “তার মুখে এবং পিঠে মারাক্তক জখম হয়, এবং চোখে রক্ত জমাট বেঁধে দুই ঘনটা পর তার জ্ঞান ফিরে। জিলানী ঢাকা মেডিকেল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
ওই সময় সন্ত্রাসীদের বিতর ৩-জন-কে চিনতে পারেন বাকিরা অজ্ঞাত। চিহ্নিত তিজ জনের বাড়ী ভোলার লালমোহন উপজেলা, তারা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী। ১/ মোঃ কামাল (৩৩) ওরফে সিএনজি কামাল। ২/ মোঃ আঃ মতিন (৩৫) ৩/ মোঃ শূভ শিকদার (৩০)।
জিলানী জানান, “ভোলা ৩ লালমোহন তজুমদ্দিন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক ছাত্রনেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার সিআইপি এর অনুসারী হওয়ায় তার উপর বিরোধী শক্তি এই হামলা চালায় বলে জিলানী জানান।
এঘটনায় জিলানী সুত্রাপুর থানায় একটি লেখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সুত্রাপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা এস এই নাহিদুল ইসলামের সাথে মোটু ফোনের মাধ্যমে একাদিক বার যোগাযোগ করার চেষ্ঠা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এতে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভাব হয়নি।