বন্দর প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম :
১২ ডিসেম্বর ২০২৩, রোজ মঙ্গলবার ১১ টায় বন্দর থানাধিন ৩৮ নং ওয়ার্ডের চিটাগাং মডেল স্কুলে “বন্দর-পতেঙ্গা-ইপিজেড বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন হয়, এতে অনুষ্ঠান সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন চিটাগাং মডেল স্কুলে প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক এম নজরুল ইসলাম খান ,ইপিজেড কর্ণফুলী মডেল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান,বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক মোঃ এনায়েত হোসেন, নব আলো আইডিয়াল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব এম এ রহমান, এতে উপস্থিত ছিলেন স্কুলের শিক্ষক গণ,এতে বক্তারা বলেন,
“প্রাথমিক, নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন/পাঠদান অনুমতি বা একাডেমিক স্বীকৃতির জন্য নীতিমালা/ নিবন্ধন বিধিমালা মধ্যেই আসতে হবে,কিন্ডারগার্টেনের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা কার্যকর হয়েছে গত মাসের / নভেম্বরের ১১ তারিখ ২০২৩ থেকে।
নীতিমালার আলোকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদিত /স্বীকৃত/নিবন্ধিত হতেই হবে। নিবন্ধন ফাইনাল রেডি করতে হলে
শিক্ষা প্রশাসন/ শিক্ষা বোর্ড ছাড়াও এই নীতিমালার আলোকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর জাতীয় সংসদের যে কোন একজন সম্মানিত এম.পি মহোদয়ের সুপারিশ দরকার হয় এবং নতুন নীতিমালার আলোকে প্রাথমিক পর্যায়ের পাঠদান অনুমতির ফাইল জমা দিতে হলে জেলা প্রশাসক /ডিসি মহোদয়ের নিকট থেকে ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন আনতে হয়।
যাইহোক, অনেকগুলি বিষয়এই নীতিমালার সাথে জড়িত আছে যা পড়লেই জানা যায়।
আমরা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/কিন্ডারগার্টেন স্কুল গুলির পরিচালক বৃন্দ অত্যন্ত ধৈর্য -সহ্য, বুদ্ধি এবং কৌশলের মাধ্যমে অগ্রসার হব। এ বছর ২০২৩ সালের মহান বিজয় দিবস সংঘটিত ভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি যা পূর্বের চেয়েও আর সুন্দর হবে,ইনশাল্লাহ ।আগামী ১৫/১২/২০২৩ রোজ শুক্রবার সকাল ১০টায় “ইপিজেড কর্ণফুলী মডেল স্কুল ” (৩৮ নং ওয়ার্ড,টেকের মোড়/পুলিশ ফাড়ির পশ্চিমে,বন্দর,চট্টগ্রাম) পূর্বের মতো এবছরও আমাদের মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান একসাথে/ সম্মিলিতভাবে সফল করার চেষ্টা করব। এজন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকা মহোদয়গণ আমাদের নির্ধারিত তারিখে-স্থানে যথাসময় উপস্থিত হয়ে আমাদের অনুষ্ঠানকে সফল করে তুলবেন। এ বিষয় আমাদের প্রতি জাতীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা আছে।আমাদের অনুষ্ঠানে জাতীয় নেতৃত্ববৃন্দ উপস্থিত থাকতে সম্মোতি দিয়েছেন। যারা বিজয় দিবস উদযাপনে শ্রম, মেধা উৎসাহ দেখাবেন আমরা তাদের সাথে সবসময় আছি, থাকবো ইনশাআল্লাহ, এবং তাদের নিয়ে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করবো।”সবাইকে স্বাগতম ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সবার কাজ সমাপ্ত হয় ।