নিজস্ব প্রতিবেদক :
বন্দর পতেংগা ইপিজেড এলাকা
জনবহুল একটি এলাকা।
রাস্তার দুপাশে ড্রেনের কাজ করায় সাধারণ জনগণের ফুটপাত ব্যবহার প্রায় অনুপযোগী।
এদিকে ফ্লাইওভারের কাজ চলায় রাস্তার মাঝখানে অনেক জায়গা আবদ্ধ অবস্থায়,
এতে করে রাস্তা সুরু হয়েছে, রাস্তা সুরু হওয়াতে সাধারণ যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। পাশে ছোট যানবাহন যেমন ভ্যান, রিকশা সহ বাইক ও পথ যাত্রী চলাচলে হিমশিম খাচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় বড় ট্রলি,ট্রাক,পিকাপ গুলো র ধাক্কায় পিষ্ট হচ্ছে ছোট যানবাহন সহ পথচারী। এক মাসের ব্যাবধানে পবিত্র রমজান মাসে ঈদের কেনাকাটা করতে এসে
বন্দর টিলায় একই পরিবারের ৪ জন দূর্ঘটনার শিকার হন। ঘটনা স্থলে ই মারা যান ৪ বছরের শিশু সহ বাবা, পরবর্তীতে স্বামী ও শিশু সন্তানের মৃত্যুর শোক সহ্য না করতে পেরে মারা যান মা।১৫ মে দুপুর ১২.৩০ ঘটিকায় নেভী হাসপাতাল গেইট সম্মুখে একটি ভ্যানকে পিছন থেকে ধাক্কা দেয় একটি ট্রলি (চট্টগ্রাম-ট ০৫-০০১৫) নিচে পিষ্ট হয় ভ্যান চালক। ঠিক ঐ দিন রাত ১১ঃ৩০ ঘটিকায় ইপিজেড এলাকায় গাছ বোঝাই একটি লরিতে শিকলে বাধা ছিল। খানাখন্দ রাস্তা হওয়ার কারণে চলন্ত লরির ঝাঁকুনিতে গাছ বাধা শিকলেটি ছিড়ে যায় আর গাছ গুলো ছিটকে পড়ে একজন পথচারী পান বিক্রেতার উপর। ক্রান দিয়ে গাছ সরিয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় লোকটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর হাসপাতালে মারা যান।
এভাবেই ক’দিন পর পর ই ঘটছে বন্দর ইপিজেড এলাকায় এরুপ মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনা।
বিস্তারিত থাকছে পরবর্তী প্রতিবেদনে