সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
আফসার উদ্দিন আফসুকে সভাপতি এবং রাসেল ভুঁইয়াকে সাধারণ সম্পাদক করে অনুমোদন পেলো “চট্টগ্রামস্থ তজুমদ্দিন উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম” চট্টগ্রাম কলেজ (বাউবি শাখা) এইচএসসি পুর্নমিলন অনুষ্ঠান সবুজে সবুজে গড়ে তুলতে পতেঙ্গা বেড়ীবাঁধে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচী উদ্বোধন বেনাপোলে মাছের ঘের থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার তজুমদ্দিনে দিলারা হাফিজের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মোনাজাত শিক্ষার মানোন্নয়নে কেয়া বৃত্তি সহায়ক ভূমিকা রাখছে” ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম এর অভিযান – বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ও সতর্ক আরোপ : পেশাদার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি বন্ধের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান সিইউজে’র : তজুমদ্দিনে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নার্সদের পদায়নের এক দফা দাবিতে চার ঘণ্টার কর্মবিরতি শারদীয় দুর্গাপূজা সুুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করা হবে -বললেন ফরিদা খানম, জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম :

আফসার উদ্দিন আফসুকে সভাপতি এবং রাসেল ভুঁইয়াকে সাধারণ সম্পাদক করে অনুমোদন পেলো “চট্টগ্রামস্থ তজুমদ্দিন উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম”

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪, ২.৫৬ পিএম
  • ১১ বার পঠিত

সিটি প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম :
চট্টগ্রামে অবস্থানরত ভোলা জেলাধীন তজুমদ্দিন উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনী ও পেশার ব্যক্তিদের সমন্বয়ে “চট্টগ্রামস্থ তজুমদ্দিন উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম” এর ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সদয় অনুমোদন দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক সফল মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, বীর বিক্রম। মোঃ আফসার উদ্দিন আফসু মিয়া কে সভাপতি এবং রাসেল ভুঁইয়া কে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করা হয়।
কমিটির অনুমোদন দেয়ায় তাঁদের প্রিয় নেতা জনাব হাফিজ উদ্দিন আহমেদ মহোদয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সহিত দেশ এবং দলের জন্য নিরলসভাবে কাজের মাধ্যমে তাঁর আস্থার প্রতিদান দিতে নির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ অঙ্গীকারবদ্ধ হন। নেতৃবৃন্দ বলেন, গণতন্ত্রের প্রাণপুরুষ, আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, ভিশনারি, স্বপ্নদ্রষ্টা ও ক্ষণজন্মা এক রাষ্ট্রনায়ক। সুদুরপ্রসারি চিন্তা-চেতনার মাধ্যমে তিনি জাতিকে একটি সত্যিকার গণতন্ত্রের শক্তভিত্তির ওপরে দাঁড় করিয়ে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন।
চরম দুঃশাসন, অত্যাচার এবং নির্যাতনের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত হয়ে জাতি যখন ভীতি ও হতাশার অন্ধকারে নিমজ্জিত ঠিক তেমন এক কঠিন সময়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। জিয়াউর রহমান ‘আমি মেজর জিয়া বলছি’ ঘোষণার মধ্য দিয়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ ও আশান্বিত করে তুলেছিলেন। তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ক্ষান্ত হননি, রণাঙ্গনে সেক্টর কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে জাতিকে মুক্তির স্বাদ দেন।স্বাধীনতা পরবর্তী সময় দূর্ণীতি, দুঃশাসন, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা এবং অরাজক পরিস্থিতিতে দেশ যখন চরম ক্লান্তিকাল অতিক্রম করছিলো ঠিক তখন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পুনরায় দেবদূতের মতো আবির্ভূত হয়ে ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ও গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তাঁর সততা, নিষ্ঠা, গভীর দেশপ্রেম, কঠোর পরিশ্রম ও নেতৃত্বের দৃঢ়তা প্রভৃতি গুণাবলী গণমানুষের হৃদয়কে দারুণভাবে স্পর্শ করেছিল। শহীদ জিয়ার সবচেয়ে বড় সৃষ্টি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের রাজনীতি, বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) গঠন করা। তিনি বিশ্বাস করতেন, ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ’। দেশপ্রেম সবার ঊর্ধ্বে, তার হৃদয়ে সারাক্ষণ বাজত সেই সুর ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ।’
আপনার আদর্শে আমরা অনুপ্রাণিত এবং উজ্জীবীত। স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দেয়ায় লক্ষকোটি সালাম হে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অন্যতম সেক্টর কমান্ডার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2021 manobsomoy
Theme Developed BY ThemesBazar.Com